ধর্ম

শুধু নিয়ত করলেই জান্নাতে যাওয়া যাবে না। যেমন ধরুন, আপনি চট্টগ্রামগামী ট্রেনে উঠেছেন, অথচ আপনার গন্তব্য রংপুর—এমন হলে নিয়ত যত খাঁটি হোক, আপনি রংপুরে পৌঁছাবেন না। তাই নিয়তের পাশাপাশি যাত্রাটাও সঠিক হতে হবে। কোরআন-হাদিসে এমন কিছু গুণ বা আলামত বর্ণনা করা হয়েছে, যেগুলো জান্নাতিদের মধ্যে পাওয়া যায়। চলুন জেনে নিই, সেগুলোর মধ্যে অন্যতম তিনটি রোগ […]

ইসলাম একাধিক বিবাহকে নিরুৎসাহিত না করলেও, এতে ইনসাফ বজায় রাখাকে কঠোরভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। অনেকেই জানতে চান—এক রুমে বা এক বিছানায় দুই স্ত্রীকে নিয়ে ঘুমানো জায়েজ কি না? আলেমদের ব্যাখ্যায়, তিনটি শর্ত পূরণ হলে এটি অনুমোদনযোগ্য হতে পারে: ১. স্ত্রীদের সম্মতি: কোনো স্ত্রী যদি আপত্তি করেন, তবে এক রুমে বা এক বিছানায় থাকা জায়েজ নয়।

আখেরি জামানার অন্যতম মহান নিদর্শন হলো ইমাম মাহাদী-এর আগমন। হাদিস ও প্রাচীন ইসলামী কিতাবে বর্ণিত হয়েছে, তাঁর আগমনের পূর্বে একাধিক চিহ্ন ও ঘটনা পৃথিবীতে পরিলক্ষিত হবে। এখন আমরা আলোচনা করবো সেই মহান তিন ব্যক্তির আত্মপ্রকাশ নিয়ে, যাঁদের আগমন হবে ইমাম মাহাদীর খেলাফতের পথ সুগম করার লক্ষ্যে। ১. ইমাম মাহমুদ ও সাহেবে কেরাম হযরত ফিরোজ তাইলা

ফিলিস্তিনের মসজিদুল আকসা মুসলমানদের কাছে পবিত্রতম স্থান, যার প্রতি সম্মান প্রদর্শন এবং সম্মান রক্ষা করা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব। হজরত মুসা (আ.) এর জবানে মসজিদুল আকসা ও এর আশপাশের অঞ্চলকে পবিত্র ভূমি উল্লেখ করে পবিত্র কুরআনের সূরা আল মায়েদা’র ২১ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘হে আমার সম্প্রদায়! আল্লাহ তোমাদের জন্য যে পবিত্র ভূমি লিখে দিয়েছেন তাতে

ফিলিস্তিন নিয়ে নবীজির ৭ ভবিষ্যদ্বাণী কোরআন হাদিসের বর্ণনানুযায়ী, ফিলিস্তিন বরকতময় জায়গা। এই অঞ্চল মূলত শামের অন্তর্ভুক্ত। তৎকালীন শামদেশ বলতে বোঝায়- বর্তমান সময়ের সিরিয়া, জর্দান, লেবানন ও ঐতিহাসিক ফিলিস্তিন ভূখণ্ড। কোরআনে এই অঞ্চলকে পবিত্র ভূমি বলা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা নবী-রাসুল পাঠানোর জন্য এ ভূমিকে বেছে নিয়েছিলেন। তাই একে ‘পবিত্র ভূমি’ বলা হয়েছে। (তাফসিরে তাওজিহুল কোরআন, পৃষ্ঠা-৩৩৪)

পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বনী ইসরাইলের ইতিহাস ও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে স্পষ্টভাবে বর্ণনা করেছেন। সূরা বনী ইসরাইলে উল্লেখ করা হয়েছে, এই জাতি পৃথিবীতে দু’বার ফিতনা-ফাসাদ সৃষ্টি করবে এবং আল্লাহ তাদের শাস্তি দেবেন। প্রথমবার, খ্রিস্টপূর্ব ৭২২ অব্দে অ্যাসিরিয়ানরা বনী ইসরাইলকে পরাজিত করে জেরুজালেম ধ্বংস করে। দ্বিতীয়বারের শাস্তি এখনো আসন্ন বলে অনেক মুফাসসির বিশ্বাস করেন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ

পবিত্র ওমরাহ পালনে সপরিবারে সৌদি আরব গেছেন জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ। আগামী ১০ এপ্রিল তাঁর দেশে ফেরার কথা রয়েছে। রোববার (৬ এপ্রিল) বাংলাদেশ সময় বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ওমরাহ পালনের এক ফাঁকে পবিত্র কাবা প্রাঙ্গণ থেকে ফেসবুক লাইভে আসেন ড. মাসুদ। এ সময় তিনি অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে ফিলিস্তিনের নির্যাতিত ও

ফিলিস্তিনকে বলা হয় নবী রাসুলদের ভূমি। রাসুলুল্লাহ (স.)-এর সময়ে ফিলিস্তিন ছিল শামদেশের অন্তর্ভুক্ত। শামদেশ হলো- বর্তমান সময়ের সিরিয়া, জর্দান, লেবানন ও ঐতিহাসিক ফিলিস্তিন ভূখণ্ড। নবীজির ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী, এই অঞ্চল হবে মুসলমানদের সেনাছাউনি। এখানে কেয়ামতের আগে ঈসা (আ.) আসমান থেকে অবতরণ করবেন। এই অঞ্চলে দাজ্জালকে হত্যা করা হবে। এখানেই হবে কেয়ামতের ময়দান। শামদেশ সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর

আখেরি জামানার অন্যতম মহান নিদর্শন হলো ইমাম মাহাদী-এর আগমন। হাদিস ও প্রাচীন ইসলামী কিতাবে বর্ণিত হয়েছে, তাঁর আগমনের পূর্বে একাধিক চিহ্ন ও ঘটনা পৃথিবীতে পরিলক্ষিত হবে। এখন আমরা আলোচনা করবো সেই মহান তিন ব্যক্তির আত্মপ্রকাশ নিয়ে, যাঁদের আগমন হবে ইমাম মাহাদীর খেলাফতের পথ সুগম করার লক্ষ্যে। ১. ইমাম মাহমুদ ও সাহেবে কেরাম হযরত ফিরোজ তাইলা

দখলদার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে লড়াই (জিহাদ) করতে বিশ্বের সব মুসলিম এবং মুসলিম প্রধান দেশগুলোর জন্য ‘বিরল’ ফতোয়া জারি করেছেন খ্যাতিমান বেশ কয়েকজন ইসলামিক ব্যক্তিত্ব। ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ১৭ মাস ধরে ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছে দখলদাররা। এরপ্রেক্ষিতে এমন ফতোয়া জরি করা হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম মিডেল ইস্ট আই শুক্রবার (৪ এপ্রিল) এ তথ্য জানায়। এতে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক মুসলিম