ফেসবুকে বর্তমানে ভাইরাল পলাশ সাহার ঘটনা নিয়ে একটি স্ট্যাটাস!
বাঙ্গু মিডিয়া একজন খুনী ও র এজেন্টের জন্য কেঁদেকেটে বুক ভাসাচ্ছে। তার পরিবার বাঁচার জন্য শ্বাশুড়ি বৌমার কোন্দলের নাটক সাজাইছে। পাবলিক বসে বসে তাই গিলতেছে।
পলাশ সাহার আত্মহত্যার আসল কারণ হলো, তার কুকর্ম সব ধরা পড়ে গেছিলো। তার উপরের গ্যাংদের বাঁচাতেই সে আত্মহত্যা করছে। নেক্সট টার্গেট হবে তার পরিবার, সেই ভয়ে ওরা শ্বাশুড়ি বৌমার নাটকটা সাজাইছে।
আমাদের ভাই এসপি বাবুল আক্তারকে চিনেন? এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রী খুনের মাস্টারমাইন্ড হিসেবে অভিযুক্ত সাবেক ডিআইজি বনজ কুমারের ঘনিষ্ঠজন ছিলেন পলাশ সাহা।
ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ’র’ এর কাছে চিন্ময় কৃষ্ণ ও সীমান্ত সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র পাচারের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত চলছিল। বিগত কয়েক মাস ধরে পলাশ সাহাকে গোপনে নজরদারিতে রাখা হয়েছিল। তার ব্যবহৃত ই-মেইল, ক্লাউড অ্যাকসেস এবং এনক্রিপ্টেড অ্যাপের মাধ্যমে সংরক্ষিত কিছু নথি পার্শ্ববর্তী দেশের সার্ভার থেকে এক্সেস হওয়ার প্রমাণ মেলে। বিশেষ করে পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়েও কিছু স্পর্শকাতর নথি ভারতে চলে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ইতোপূর্বেও বাংলাদেশে সম্ভাব্য ভারতীয় এজেন্টদের নজরদারির আওতায় রাখাকালীন তাদের রহস্যময় মৃত্যু ঘটেছে তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই। সুতরাং পলাশ সাহার আত্নহত্যা কোন নিছক আত্মহত্যা নয়। পলাশ সাহা জানতো, তার বিরুদ্ধে সব অভিযোগের প্রমাণ পেয়েছিল তদন্ত কর্মকর্তা। এরপর তার জেল হইতো, চাকরি যাইতো, তার সমস্ত সম্পদ জব্দ করা হইতো। সম্পদের যে পাহাড় গড়েছিল ভারতে সেটাও ফাঁস হয়ে যেত। এই ভয়েই পলাশ সাহা আত্মহত্যা করেছে।
পলাশ সাহার জন্য মায়া দেখিয়ে লাভ নেই। রাষ্ট্রদ্রোহি একটা পাপেট, র এর এজেন্ট তার ভ্রাতাদের বাঁচিয়ে দিয়ে নিজে আত্মহত্যা করেছে। এরাই হচ্ছে র এর মাস্টারমাইন্ড।