জাম কারা খাবেন না, কারা খাবেন না, জেনে নিন

গ্রীষ্মকালীন ফল জামের পুষ্টিগুণ অনেক। গ্রীষ্মকালীন হলেও এটি জুন, জুলাই বা আগস্ট মাসেও পাওয়া যায়। এতে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ পদার্থ ও অনেক ঔষধি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এর অনন্য রং ও মিষ্টি-টক স্বাদের জন্য অনেকের কাছেই এটি প্রিয়।

এতো পুষ্টিগুণের ভিড়েও কষাটে এই ফল থেকে অনেকেরই দূরে থাকতে হয়।
জাম কাদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে, জেনে নিন—

জাম শরীরে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। তবে অতিরিক্ত জাম খেলে রক্তচাপ বাড়তে পারে।

জাম বেশি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দেখা দেয়।

বেশি জাম খেলে মুখে ব্রণও বাড়তে পারে।

যাদের রক্তচাপ ও কোষ্ঠকাঠিন্য আছে, তাদের জাম খাওয়া উচিত নয়।

জাম খেলে যাদের বমি হয়, তারা এর থেকে দূরে থাকুন।

প্রতিদিন ১০০ গ্রামের বেশি জাম খাওয়া উচিত নয়।

খালি পেটে কখনো জাম খাবেন না।

জাম খাওয়ার আগে ও পরে প্রায় দুই ঘণ্টা দুধ খাবেন না।

গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মায়েদের জাম না খাওয়াই ভালো।

ডায়াবেটিক রোগীরা অবশ্যই জাম অল্প পরিমাণে খাবেন।

Scroll to Top